স্বাধীনতা পদকের চূড়ান্ত তালিকায় জেনারেল এম এ জি ওসমানীর নাম না থাকার কারণ....


বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীক। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাকে স্বাধীনতা পদকের জন্য প্রাথমিক নির্বাচন করেছিলেন। কিন্তু চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয় তাকে। এমন 

সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার কারণ অন্তর্বর্তীকালীন ব্যাখ্যা করেন। 


সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস উইংয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘জেনারেল ওসমানী ১৯৮৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত হন। চলতি বছরে তাঁকে মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়ার বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আলোচনা করেছিল। তবে কোনো বাংলাদেশি এর আগে একাধিকবার দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পাওয়ার নজির না থাকায় এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসা হয়েছে


১৯৮৫ সালে স্বাধীনতা পদক পাওয়ায় জেনারেল ওসমানীর নাম বাদ: প্রেস উইং


১৯৮৫ সালে স্বাধীনতা পদক পাওয়ায় মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানীর নাম ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কারের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায়। বিবৃতিতে বলা হয়, ১৯৮৫ সালে জাতীয় জীবনে তার অসাধারণ অবদানের জন্য মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম এ জি ওসমানীকে (অব:) স্বাধীনতা পুরস্কার সম্মাননায় ভূষিত করা হয়। অন্তর্বর্তী সরকার প্রাথমিকভাবে তাকে মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করেছিল। কিন্তু কোনো বাংলাদেশির একাধিকবার রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ পুরস্কার পাওয়ার নজির নেই। তাই এই পরিকল্পনা বাদ দেওয়া হয়।


যারা পেলেন পুরষ্কার:--


এদিকে মঙ্গলবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এ তালিকায় সাতজনের নাম স্থান পেয়েছে। তারা হলেন-


• জামাল নজরুল ইসলাম

• আল মাহমুদ

• নভেরা আহমেদ

• ফজলে হাসান আবেদ

• আজম খান

• বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর

• আবরার ফাহাদ

 

Previous Post Next Post